ইতোমধ্যেই সাঈদ আহমেদ এই আসনের বিভিন্ন ওয়ার্ড, ইউনিয়ন ও পাড়া,মহল্লায় ধারাবাহিকভাবে গণসংযোগ ও পথসভা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাদের সমস্যা, চাহিদা এবং প্রত্যাশা শুনছেন।
সাঈদ আহমেদ বলেন, আমি কোনো পদ, টাকা-পয়সা বা ব্যক্তিগত লোভে রাজনীতিতে আসিনি। আমি এসেছি আপনাদের পাশে দাঁড়াতে, শোষণ ও দুর্নীতিমুক্ত একটি বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে। নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের প্রতিটি শ্রমিক, কৃষক, খেটে খাওয়া মানুষ, ছাত্র-তরুণ ও নারীর কল্যাণে কাজ করাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। আমি আপনাদের দোয়া চাই, সমর্থন চাই—আপনাদের সাথেই আমার শক্তি, আমার ভবিষ্যৎ।
তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটি সমাজ গড়তে চাই যেখানে প্রতিটি মানুষ সমান অধিকার পাবে। এই ৫ আসনের যারা বছরের পর বছর উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত, যারা ন্যায্য অধিকার পাননি, তাদের পাশে দাঁড়ানোই আমার রাজনৈতিক দায়িত্ব। দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী এবং স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আমরা গণমানুষকে সংগঠিত করতে চাই। জনগণই পরিবর্তনের হাতিয়ার, আর আমি সেই পরিবর্তনের একজন কর্মী মাত্র।
সাম্যবাদী দলের এই নেতা বিশ্বাস করেন, দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব হবে তখনই, যখন নেতৃত্বে আসবে আদর্শবাদী, সৎ ও জনদরদি রাজনীতিক। এই চেতনা নিয়েই তিনি নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন।
স্থানীয় একজন নাগরিক বলেন, “সাঈদ যে কথা বলেন, সেটা আমাদের মনের কথা। উনি যেন জিতেন, তাহলেই এলাকার পরিবর্তন হবে।