মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ এর অবৈধ হরতালের প্রতিবাদে মুসাপুরে বিক্ষোভ  ২য় বারের মত আজান প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ মহানগর বিএনপি নেতা এস. আলম রাজীবের হরতাল বিরোধী র‍্যালী ১৮ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী আহুত বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল সফল করার আহ্বান কর্মী সম্মেলন বাস্তবায়নে চাষাঢ়ায় খেলাফত মজলিসের গণসংযোগ শীতলক্ষ্যা বাঁচাও, বাসযোগ্য নারায়ণগঞ্জ গড়ো!” দাবীতে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের মানববন্ধন তারেক রহমানের নির্দেশ অমান্য করে কারো বিএনপির রাজনীতি করার অধিকার নাই : সেলিম সাংবাদিক ইউনিয়ন নারায়ণগঞ্জ এর সদস্যপদ পেলেন সাংবাদিক মোঃ মিঠুন মিয়া নারায়ণগঞ্জে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন আমলাপাড়ায় খা‌লেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

কে এম সফিউল্লাহ এর প্রথম জানাযা রুপগঞ্জে অনুষ্ঠিত হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৭৬ 🪪
নারায়ণগঞ্জে সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ এর প্রথম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৬শে জানুয়ারি) বাদ জোহর রূপগঞ্জে কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।

জানাযায় বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

এরআগে একইদিন সকাল ৮টায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন রণাঙ্গনের এ বীর। ডায়াবেটিস,হাইপারটেনশন, থাইরয়েডে জটিলতা, ফ্যাটি লিভার, ডিমেনশিয়াসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন তিনি। ১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জন্ম গ্রহণ করেন কে এম সফিউল্লাহ।

সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম) এর ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পর যেন প্রথম জানাযা যেন জম্মস্থান রূপগঞ্জে হয়, তাই বাবার ইচ্ছা পুরন করতে রূপগঞ্জে প্রথম জানাজার ব্যবস্থা করেন বলে জানান ছেলে কাজী ওয়াকার আহমেদ।

১৯৭১ সালে সফিউল্লাহ ছিলেন জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের দ্বিতীয় প্রধান। তার নেতৃত্বেই ওই রেজিমেন্টের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করে।
মুক্তিযুদ্ধে নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় ছিলেন কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধে প্রথমে তিনি ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। পরে এস ফোর্সের প্রধান হন। অসামান্য বীরত্বের জন্য তিনি অর্জন করেন বীর উত্তম খেতাব। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ৫ এপ্রিল সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ। তখন তাকে পূর্ণ কর্নেল পদমর্যাদা দেওয়া হয়। ১৯৭৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি ব্রিগেডিয়ার এবং একই বছরের ১০ অক্টোবর মেজর জেনারেল পদ লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত টানা ১৬ বছর তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।নারায়ণগঞ্জে সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ এর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বাদ জোহর রূপগশঞ্জে নিজ বাড়ির কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

 

জানাযায় বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

এরআগে একইদিন সকাল ৮টায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন রণাঙ্গনের এ বীর। ডায়াবেটিস,হাইপারটেনশন, থাইরয়েডে জটিলতা, ফ্যাটি লিভার, ডিমেনশিয়াসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন তিনি। ১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জন্ম গ্রহণ করেন কে এম সফিউল্লাহ।

সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম) এর ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পর যেন প্রথম জানাজা যেন জম্মস্থান রূপগঞ্জে হয়, তাই বাবার ইচ্ছা পুরন করতে রূপগঞ্জে প্রথম জানাজার ব্যবস্থা করেন বলে জানান ছেলে কাজী ওয়াকার আহমেদ।

১৯৭১ সালে সফিউল্লাহ ছিলেন জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের দ্বিতীয় প্রধান। তার নেতৃত্বেই ওই রেজিমেন্টের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করে।
মুক্তিযুদ্ধে নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় ছিলেন কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধে প্রথমে তিনি ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। পরে এস ফোর্সের প্রধান হন। অসামান্য বীরত্বের জন্য তিনি অর্জন করেন বীর উত্তম খেতাব। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ৫ এপ্রিল সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন কাজী মুহাম্মদ সফিউল্লাহ। তখন তাকে পূর্ণ কর্নেল পদমর্যাদা দেওয়া হয়। ১৯৭৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি ব্রিগেডিয়ার এবং একই বছরের ১০ অক্টোবর মেজর জেনারেল পদ লাভ করেন। ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন। ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত টানা ১৬ বছর তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
©2020 All rights reserved Daily Narayanganj
Design by: SHAMIR IT
themesba-lates1749691102