তিনি আরও বলেন ৫ ই আগস্ট ছাত্র জনতার বৈপ্লবিক গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা এ দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছে। তার সাথে মন্ত্রী পরিষদে যারা ছিল, এমপি ছিল, দলের নেতাকর্মী ছিল, সারা দেশের আনাচে-কানাচে যারা সন্ত্রাসী ছিল তারাও পালিয়ে গিয়েছে। অধিকাংশ বিদেশে পালিয়ে গেলও কিছু দেশে আত্মগোপনে আছে। স্বৈরাচার দেশকে ধ্বংসের চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গেছে। এই স্বৈরাচার সরকার অবৈধ অর্থ সম্পদ ব্যয় করে বিদেশের মাটি থেকে এই দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কিভাবে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবে, দেশে কিভাবে নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাবে কিভাবে এই ষড়যন্ত্রে তারা লিপ্ত। একের পর এক ষড়যন্ত্র তারা বাংলাদেশের মাটিতে চাপিয়ে দিচ্ছে ।
শনিবার (৭ই ডিসেম্বর) সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি বিল্লাল হোসেন ও সঞ্চালনায় ছিলেন ফতুল্লা থানার বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাছান আলী।
এসময় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী সুলতান মাহমুদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড. আব্দুল বারী ভূঁইয়া, কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাইনুল হোসেন রতন, ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ পলাশ, ফতুল্লা থানা বিএনপির সহ-সভাপতি আলাউদ্দিন খন্দকার শিপন, ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক খন্দকার মনিরুল ইসলাম, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি মাজেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, ফতুল্লা থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. খন্দকার আকতার হোসেন, জাতীয়দাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএম সাদরিল সহ প্রমূখ।