মঙ্গলবার (২৬শে নভেম্বর) সকালে নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মমিনুল ইসলামের আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়। যুক্তিতর্ক শেষে আইনজীবী রবিউল হোসেন গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, সাব্বির আলম খন্দকার হত্যার ঘটনায় জাকির খানকে জড়িয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে, ঐ ঘটনার সময় সে সেই স্থানে ছিলোনা এমনকি দেশেও ছিলোনা। সেই মামলার যুক্তিতর্ক শুনানী চলছে।
সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা এবং ২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শুনানী চলে। কেনো আমাদের আসামী মামলা থেকে খালাস পাবেনা, সে নির্দোষ এবং কি কারনে খালাস পাবে তার ব্যাপারে যুক্তিতর্ক করেছি। তবে আজকে সময় শেষ হয়ে যাওয়ার কারনে আগামীকাল পূণরায় যুক্তিতর্ক করা হবে। এরপর রাষ্ট্র পক্ষ তাদের যুক্তি উপস্থাপন করবেন। তারপরেই আদালত রায়ের জন্য একটি দিন ধার্য্য করবেন, সেই দিন মামলার রায় দেওয়া হবে।
প্রতিবারের ন্যায় এদিনও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের মুক্তির দাবিতে সকাল থেকে আদালত পাড়ায় হাজার হাজার নেতাকর্মীরা ভীড় জমায়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন,মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মনির হোসেন খান, জাকির খান মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক সলিমুল্লাহ্ করিম সেলিম, সদর থানা বিএনপির সাবেক প্রেসিডেন্ট সাংগঠনিক সম্পাদক লিংকন খান, জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি এইচএম হোসেন, জাকির খান মুক্তি পরিষদ নেতা আমিনুল ইসলাম, জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি পারভেজ মল্লিক, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, মহানগর মহানগর মৎস্যজীবী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ঋষিকেশ মন্ডল মিঠু, জেলা গার্মেন্টস শ্রমিক দলের সভাপতি কাউসার আহমেদ, সদর থানা গার্মেন্টস শ্রমিক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ সালেহ আহমেদ রনি, সদর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক কাঞ্চন আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাকিব হাসান রাজ, নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎস্যজীবী দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মুন্সী মো শাহজালাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আল আমিন হৃদয়, সহ-সভাপতি আজিজুল হক, দপ্তর সম্পাদক আদনান ইব্রাহিম, সদর থানা গার্মেন্টস শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ খোকন, মোঃ সুমন, ফতুল্লা থানা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি সলিমুল্লাহ হৃদয়, সহ প্রমূখ ।