বৃহস্পতিবার (২১ই নভেম্বর) নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মমিনুল ইসলামের আদালতে হত্যা মামলার শুনানির সময় এ ঘটনা ঘটে।
সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের আইনজীবী মোঃ রবিউল হোসেন জানান, যেহেতু এটি একটি হত্যা মামলা। এখানে ময়নাতদন্তের বিষয় আছে। সিভিল সার্জন এটা নিয়ে অনেক ধীর গতিতে কাজ করেছে। এজন্য আদালত আজ তাকে ডেকে এনে ভৎসনা করেছে। তিনি আদালতের কথা যথাসময়ে পালন করেননি।
তিনি আরও বলেন, আগামী ২৬শে নভেম্বর এই মামলার যুক্তিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আমাদের পয়েন্টগুলো সেখানে তুলে ধরব। বাদী তৈমূর আলম খন্দকার যে রাজনীতি উদ্দ্যেশ্য হাসিলের জন্য এ মামলা করেছেন সেটা আদালতে প্রমান করবো এবং জাকির খান বেকসুর খালাস পাবেন। আজ বিচারের শেষ পর্ব ছিল। রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করেছে। আমরা কোন সাফাই সাক্ষী দেব না বলেছি। আপনারা জানেন এ মামলার ঘটনার সময় জাকির খান বিদেশে ছিল। গতকালও তিনজন আইও জেরায় বলেছে তদন্তের সময় এবং ঘটনার সময় জাকির খান বিদেশে ছিল। তিনি থাইল্যান্ডে চিকিৎসার জন্য ছিলেন সেসময়৷ আমরা আদালতে অরিজিনাল পাসপোর্ট জমা দিয়েছি। এই মামলায় আর নতুন কোন সাক্ষী হবে না।
অপর দিকে আদালতের কার্য্যক্রম শেষে আদালতের বাইরে লিংক রোডে অপেক্ষারত তার অনুসারী শত শত নেতাকর্মীরা জাকির খান এর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে নগরীতে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা জাকির খান মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক সলিমুল্লা করিম সেলিম, সদর থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ লিংকন খান, বিএনপি নেতা মোঃ আমিনুল ইসলাম, যুবদলের নেতা পারভেজ মল্লিনারায়ণগঞ্জে আলোচিত ব্যাবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাজির সহ আদালতের নির্দেশনা যথাসময়ে পালন না করার কারনে নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মুশিউর রহমান কে ভৎসনা করেছে আদালত।
বৃহস্পতিবার (২১ই নভেম্বর) নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মমিনুল ইসলামের আদালতে হত্যা মামলার শুনানির সময় এ ঘটনা ঘটে।
সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খানের আইনজীবী মোঃ রবিউল হোসেন জানান, যেহেতু এটি একটি হত্যা মামলা। এখানে ময়নাতদন্তের বিষয় আছে। সিভিল সার্জন এটা নিয়ে অনেক ধীর গতিতে কাজ করেছে। এজন্য আদালত আজ তাকে ডেকে এনে ভৎসনা করেছে। তিনি আদালতের কথা যথাসময়ে পালন করেননি।
তিনি আরও বলেন, আগামী ২৬শে নভেম্বর এই মামলার যুক্তিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আমাদের পয়েন্টগুলো সেখানে তুলে ধরব। বাদী তৈমূর আলম খন্দকার যে রাজনীতি উদ্দ্যেশ্য হাসিলের জন্য এ মামলা করেছেন সেটা আদালতে প্রমান করবো এবং জাকির খান বেকসুর খালাস পাবেন। আজ বিচারের শেষ পর্ব ছিল। রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করেছে। আমরা কোন সাফাই সাক্ষী দেব না বলেছি। আপনারা জানেন এ মামলার ঘটনার সময় জাকির খান বিদেশে ছিল। গতকালও তিনজন আইও জেরায় বলেছে তদন্তের সময় এবং ঘটনার সময় জাকির খান বিদেশে ছিল। তিনি থাইল্যান্ডে চিকিৎসার জন্য ছিলেন সেসময়৷ আমরা আদালতে অরিজিনাল পাসপোর্ট জমা দিয়েছি। এই মামলায় আর নতুন কোন সাক্ষী হবে না।
অপর দিকে আদালতের কার্য্যক্রম শেষে আদালতের বাইরে লিংক রোডে অপেক্ষারত তার অনুসারী শত শত নেতাকর্মীরা জাকির খান এর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে নগরীতে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা জাকির খান মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক সলিমুল্লা করিম সেলিম, সদর থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ লিংকন খান, বিএনপি নেতা মোঃ আমিনুল ইসলাম, যুবদলের নেতা পারভেজ মল্লিক, কাঞ্জন আহমেদ,, মৎস্যজিবি দলের সাবেক আহবায়ক জিয়াউদ্দিন জিয়া, সহ প্রমূখ । ক, কাঞ্জন আহমেদ,, মৎস্যজিবি দলের সাবেক আহবায়ক জিয়াউদ্দিন জিয়া, সহ প্রমূখ ।