খোঁজ নিয়ে জানা যায়- নারায়ণগঞ্জ নগরীর নিতাইগঞ্জ এলাকার সেলিম মিয়ার ভাড়াটিয়া নিরঞ্জন বর্মন’র স্ত্রী মনি বর্মন’র পরকিয়ার খবর। বেশ কয়েক বছর পূর্বে মনি বর্মন ২নং কাচারি গল্লি এলাকার হাজী রিপন’র কর্মচারীর সাথে প্রতি রাতে তারা মুঠোফোনে আলাপ করতে থাকে। স্বামী নিরঞ্জন বর্মন টের পেয়ে তাকে কথা বলতে নিষেধ করেন। কিন্তু মনি বর্মন স্বামীর কথা না শুনে রাতের পর রাত কথা বলে এবং সমিতির কাজে মনি বর্মন বের হয়ে উক্ত পরকিয়া প্রেমিকের সাথে বিভিন্ন স্থানে সময় কাটাতে থাকে। একসময় স্বামীর হাতে ধরা খাওয়ার পর স্বামী নিরঞ্জন বর্মন তাকে মারধর করেন। এমনকি এসিড নিক্ষেপ করলেও বেঁচে যায় মনি বর্মন। পরবর্তিতে এ অবস্থা দেখে উক্ত পরকিয়া প্রেমিক পালালেও নতুন আরেক পরকিয়া প্রেমিক এসে জুটেছে। মাছুয়া বাজার এলাকার নাজির মিয়ার পুত্র সুমন’র সাথে পরকিয়ায় জড়িয়ে পরেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পরকিয়া করে সুমন মনি বর্মনকে দিয়ে পতিতা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে সূত্র দাবী করে। সমুন ইতিপুর্বে পাইকপাড়া এলাকার মৃত ভিসা মিয়ার মেয়ে রেহেনা আক্তার পরে মাহমুদ নগর এলাকার আরেক বিয়ে ও জালকুড়িতে বিবাহ করে কন্যার পক্ষ থেকে অনেক অর্থ কড়ি নিয়ে তাদের পিত্রালয়ে পাঠানোর অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগে আরো জানা যায়- সুমন’র উক্ত তিন স্ত্রী দিয়ে দেহ ব্যবসা করাতে চাইলে তারা সুমনকে ত্যাগ করে চলে যায়। সুমন’র বিরুদ্ধে জুয়া ও পতিতা ব্যাবসার অভিযোগও রয়েছে। এলাকাবাসী মনি বর্মন ও সুমনকে আইনের আওতায় আনার দাবী।