জানা যায়, তিনগাও বিএনপির একটি সভায় যাচ্ছিলেন এড. টিপু সহ আরও নেতাকর্মীরা। সভায় যাওয়ার পথে বন্দর নবীগঞ্জে কামালউদ্দির মোড়ে আসলে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে টিপু সহ নেতৃবৃন্দের গাড়ির(অটোরিকশা )উপর হামলা করা হয়। এতে অনেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও এড,টিপু কে রাস্তায় ফেলে মারধর করা হয়। তার শরীরের পাঞ্জাবী ছিড়ে ফেলা হয়। উদ্ধার করতে গিয়ে আহত হন মাসুদ রানা ও মুন্না। তাদের মধ্যে যুবদল নেতা খায়রুল কবির মুন্না রক্তাক্ত জখম হয়। আহতরা একটি ভবনে প্রায় আধাঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর পরিস্থিতি শান্ত হলে বিএনপির নেতাকর্মীরা গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে। এরপর আহত অবস্থায় এড,টিপুসহ নেতৃবৃন্দকে উদ্ধার করে খানপুর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গণমাধ্যম কে এড. আবু আল ইউসুফ টিপু বলেন, মুকুল -আশা আর সৌরভের নেতৃত্বে আমাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করার জন্য হামলা চালিয়েছে।