জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সমর্থিত প্যানেল সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন অ্যাড, সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড,এম এইচ আনোয়ার হোসেন প্রধান। সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে এড. মো. আজিজ আল মামুন, সহ-সভাপতি এড. মোহাম্মদ মাইনউদ্দিন মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. মোহাম্মদ আলম খান, কোষাদক্ষ্য এড. মো. জাহিদুল ইসলাম মুক্তা, আপ্যায়ন সম্পাদক এড. শেখ আনজুম আহমেদ রিফাত, লাইব্রেরী সম্পাদক এড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান, ক্রীড়া সম্পাদক এড. মো. রাসেল প্রধান, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এড. আসমা হেলেন বিথী, সমাজ সেবা সম্পাদক এড. মো. ফজলুল রহমান ফাহিম, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক এড. মোজাম্মেল হক মল্লিক।প্যানেলের সদস্যরা হলেন- এড. ফাতেমা খাতুন, এড. নুরুল কাদির, এড. আবুল কালাম আজাদ, এড. আক্তার হোসেন, এড. মোহাম্মদ সুমন মিয়া।
এর আগে নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচনের তারিখ, ঘোষণা করা হয়। আর এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়েছে। আর এই মনোনয়ন বোর্ডের আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন অ্যাড, জাকির হোসেন ও সদস্য সচিব অ্যাড, আবু আল ইউসুফ খান টিপু। সেই সাথে সদস্য হিসেবে রয়েছন-অ্যাড, আব্দুল বারী ভূইয়া, অ্যাড, এম এ বাতেন, অ্যাড, এম এ হাফিজ মোল্লা, অ্যাড, খোরশেদ আলম মোল্লা, অ্যাড, সৈয়দ মশিউর রহমান শাহীন, অ্যাড, কাজী আব্দুল গাফ্ফার, অ্যাড, বোরহান উদ্দিন সরকার, অ্যাড, খন্দকার আবুল কালাম আজাদ ও অ্যাড, কাজী রাশিদা আক্তার শাহীন।এ নির্বাচনে সিনিয়র এড, বেনজীর আহমেদকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা এড. ফাতেমা মাসুদ, এড. মঞ্জুরুল হক খান, এড. আজিজুল হক মোল্লা, এড. ওয়াসিম কাজী। এছাড়াও সিনিয়র এড, খন্দকার আজিজুল হক হান্টুকে চেয়ারম্যান করে তিন সদস্যের আপিল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বাকি সদস্যরা হলেন- এড. ইব্রাহীম মিয়া, এড. মানিক মিয়া।এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কোন প্যানেল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। এছাড়া বিএনপি পন্থি আইনজীবীদেরও আর কোন প্যানেল জমা দেওয়ার সম্ভাবনা নেই।
এ প্রসংগে জানতে চাইলে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, আমরা জাতীয়তাবাদী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পক্ষ থেকে এবার ১৭ জনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তারা নির্বাচন করবে। আর আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা হত্যা সহ বিভিন্ন মামলায় জড়িত থাকার কারণে এই নির্বাচনে আসছে না। আর বিএনপির অন্য কোন আইনজীবীদের এই নির্বাচনে আসবে না। এমন অবস্থায় নির্বাচন কমিশনার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতা ঘোষণা করবেন, কখন করবেন এটা তাদের বিষয়।