হরতাল- অবরোধের ২য় দিনে নারায়নগন্জে কর্মীসমর্থকদের নিয়ে রাজপথ দখলে রেখে সরব ছিলেন আজমেরী ওসমান।
সরকার বিরোধী জোটের ডাকা ৪৮ঘন্টার অবরোধের প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে আবারও রাজনীতির মাঠে সরব হলেন যুবসমাজের নয়নমনি প্রয়াত সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নাসিম ওসমানের সুযোগ্য সন্তান আজমেরী ওসমান । দ্বিতীয় দিনে রাজপথে বিশাল মোটর বাইক ও গাড়ীবহর নিয়ে মিছিল করে আবারও প্রমান করলেন রাজনীতির ময়দানে যোগ্য নেতা হলেন আজমেরী ওসমান। তার নেতৃত্বে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে আজমেরী ওসমানের অনুসারীরা। বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, হরতাল, অবরোধ ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে মোটর বাইক, গাড়ীবহর নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে তার অনুসারীরা।
বৃহস্পতিবার (২৩শে নভেম্বর) সকালে নগরীর কলেজ রোড হতে বিশাল গাড়িবহর নিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করে। এসময় মিছিলটি চাষাড়া গোল চত্বর হয়ে, বন্দর উপজেলার প্রধান সড়ক, নিতাইগন্জ, ডিআইটি, ২নংরেলগেট, সিদ্দিরগন্জ,ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়ক, সাইনবোর্ড, জালকুড়ি, লিংকরোড,, সহ নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে,পূণরায় দুপুরের পর আল্লমা ইকবাল রোড এলাকায় আজমেরী ওসমানের নিজ বাসভবন এর সামনে গিয়ে শেষ হয়।
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের প্রয়াত সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নাসিম ওসমানের সুযোগ্য সন্তান আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে নগরীতে এ মোটর শোভাযাত্রার মাধ্যমে বিক্ষোভ মিছিল করেছে তার অনুসারীরা।
এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রাচ্যের ডান্ডি খ্যাত নারায়ণগঞ্জ-বন্দর ৫ আসনের ৪ বারের সফল সাংসদ নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের একমাত্র রুপকার, নারায়ণগঞ্জের মাটি ও মানুষের নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতির জনকের নির্মম হত্যার বদলা নেওয়ার যুদ্ধের অন্যতম সেনাপতি, আলহাজ্ব নাসিম ওসমানের সুযোগ্য সন্তান, নারায়ণগঞ্জের যুব সমাজের অহংকার ও তারুণ্যের আইকন, বঞ্চিত মানুষের আশ্রয়স্থল আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ প্রতিটি পাড়া মহল্লায় রাজাকারের দোসর বিএনপি-জামাত জোটকে প্রতিরোধ করার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুব সমাজ আজ রাজপথে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় আমাদের নেতা আজমেরী ওসমানের পক্ষ থেকে বলতে চাই, নারায়ণগঞ্জে হরতালের অবরোধের নামে কোন প্রকার ভাংচুর, অগ্নি সংযোগ, নাশকতার মাধ্যমে কনো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করতে দেওয়া হবে না। মানবতার মানসকন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে আছি, থাকবো ইনশাআল্লাহ।
অপরদিকে সকাল ৮টা থেকে তার অনুসারীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরবাইক, গাড়ীবহর নিয়ে জরো হতে থাকে।