মিছিলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে বাসভাড়া ৪৫ টাকা, ছাত্রদের জন্য অর্ধেক ভাড়া কার্যকর, বিআরটিসি এসি বাস ভাড়া ৬০ টাকা ও বেসরকারি বাস ভাড়া ৬৫ টাকা এবং নারায়ণগঞ্জ থেকে সকল রুটে বাসের ভাড়া যৌক্তিক হারে কমানোর দাবি জানানো হয়। সেই সাথে মিছিলে নেতৃবৃন্দকে ‘বাসের ভাড়া না কমালে ১৭ তারিখ হরতাল’ স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মিছিলের পূর্বে চাষাড়া শহীদ মিনারে সমাবেশ করেন যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরামের সদস্যরা।
এসময় যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম‘র আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি বলেন, মানুষের আন্দোলন-সংগ্রামে বিজয় এসেছে। কিন্তু এই মাফিয়াদের উৎখাত করা যায় নাই। গডফাদারদের চলে যাওয়া পর যারা আছেন, এরা নামধারী বাস মালিক। এরা চাঁদাবাজ, এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্র্রয়োজন। প্রশাসন টালবাহানার মধ্য দিয়ে, কাল ক্ষেপন করে তারা আমাদের দাবিগুলো পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে। আমরা সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে বলেছি, আগামী পনের তারিখের মধ্যে এই দাবি মানা না হয়, সতের তারিখ নারায়ণগঞ্জ শহরে মানুষ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত হরতাল পালন করবে। আমাদের দাবি আদায় করেই আমরা মাঠ ছাড়বো।
এসময় মশাল মিশেলে উপস্হিত ছিলেন কমিনিষ্ট পার্টির জেলার সভাপতি কমরেড হাফিজুল ইসলাম, বাসদের আবু নাইম খান বিপ্লব, গনসংহতি আন্দোলনের সমন্নয়ক তরিকুল ইসলাম সুজন, অন্জন দাস, সেলিম মাহমুদ, জাহাঙ্গীর আলম গোলক সহ ছাত্র ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ।