নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ইদ্রাকপুরের শেয়ারচর এলাকায় আওয়ামী লীগের লোকজন নিয়ে ভূমিদস্যুরা সাইনবোর্ড লাগিয় জমি দখল ও হত্যার হুমকি, মারধর এবং হয়রানির ঘঠনায় অভিযোগ উঠেছে প্রনব ভাওয়াল ও ঝন্টু ভাওয়াল গং এর বিরুদ্ধে । এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ও ফতুল্লা মডেল থানায় পৃথকভাবে তিনটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন মারধরের ও হয়রানির স্বীকার হেমায়েত উদ্দিন চৌধুরী।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায় হেমায়েত চৌধুরী জেলা প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জের অধীন আড়াইহাজার ইউ, এন,ও কার্য্যলয়ে চেইনম্যান হিসেবে কর্মরত আছে। ২৯শে আগষ্ট নারায়নগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত এল এ কেস নং-১ /১২-১৩ তাহার মামলার শুনানির জন্য ধার্য ছিলো । অভিযোগ বিষয়ে হেমায়েত চৌধুরী জানান এস,এ, আর এস রেকডিয় মালিক অবলা ঘোষের কাছ থেকে আমার বাবা ১৯৬১ সালে সাবকবলা দলিলের মাধ্যমে ক্রয় করেন, আমরা ঐ জমির মালিক।
আমরা যখন জানতে পারি প্রনব ভাওয়াল,ঝন্টু ভাওয়াল ও মহুরী দেলোয়ার হোসেন ওরফে গোলাম কিবরিয়া খোকন যোগসাজশে আনরেজিস্ট্রি পাট্টা কাগজ দেখিয়ে জেলা প্রশাসক করার্য্যলয়ের ভূমি দখল কর্মকর্তার শাখায় একটি আবেদন করে জমির মালিক সেজে ভুয়া বিল উত্তোলনের জন্য । যাদের কে মালিক বানিয়ে এনে আবেদন করিয়েছে গোলাম কিবরিয়া, তারা প্রকৃতপক্ষে ঢাকার বাসিন্দা এই নারায়ণগঞ্জে তাদের কনো স্হায়ীত্ব্য নেই। তিনি আরও বলেন আমরা এ বিষয়টি অবজেসন দিলে, অবজেসন মুলে উভয় কে নোটিশ করেন এল এ শাখার কর্মকর্তা শুনানি নেন সেই শুনানি নেওয়ার পর নথীজাত করেন। নথী জাতের প্রেক্ষিতে পুনরায় জেলাপ্রশাসনের নিকট আবেদন করে প্রনব ও ঝন্টু ভাওয়াল, এর পর এডিসি রেভিনিউ শুনানি করেন, শুনানির শেষ প্রজায়ে প্রনব ও ঝন্টু গং সঠিক কাগজপত্র দিতে না পারায় কোর্টে হাকিমের অনুমতি ছাড়া কথা না বলতে নিশেধ করায় আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করতে থাকে এক প্রজায় আমি গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হলে, আমার স্ত্রী জহুরা আমাকে রক্ষার্থে এগিয়ে আসলে তাহাকেও মারধর করে জঘম করে। তাই এ বিষয়ে ভুমিদুস্যদের বিরুুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্হা গ্রহন করার জন্য ৩ টি অভিযোগ করেছি।
কারন তারা আমার ছবি বিশেষ পেশার মানুষের কাছে দিয়ে পত্রিকায় সংবাদ আকারে বিভিন্ন মানসম্মানহানীকর সংবাদ প্রকাশ করার হুমকি প্রদান করে। তাই আমরা স্হানীয় সংবাদ মাধ্যমে ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে সহোযোগিতা চেয়েছি।