অভিযোগে বলা হয়, রাজনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে গোলজার হোসেন আশরাফ ভূঁইয়ার জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক প্রভাবকে ভয় পেয়ে দীর্ঘদিন ধরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। অবশেষে সাজানো অভিযোগ কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তুলে ধরে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত আদায় করেন।
এদিকে বিষয়টি আদালতে গড়িয়েছে। জানা গেছে, আশরাফ ভূঁইয়া আদালতে মামলা করে ন্যায়বিচার চেয়েছেন। আদালতে দাখিলকৃত নথিতে তিনি উল্লেখ করেন, “আমি আজীবন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকেছি। দলের জন্য কাজ করাই আমার একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের স্বার্থ রক্ষায় পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র করে আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।”
স্থানীয় যুবদল নেতারা দাবি করেছেন, “এই বহিষ্কার দলকে দুর্বল করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। আমরা আদালতের প্রতি আস্থা রাখছি—সত্য প্রকাশ পাবে এবং আশরাফ ভূঁইয়া আবারও তার আসনে ফিরবেন।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, আদালতের এই প্রক্রিয়া শুধু আশরাফ ভূঁইয়ার নয়, বরং সোনারগাঁ যুবদলের ভবিষ্যৎ সাংগঠনিক শক্তির ওপরও বড় প্রভাব ফেলবে।