বুধবার (১১ জুন) সকাল ১০টায় উপজেলার মোগড়াপাড়া জামায়াতের অফিসে এ সংবাদ করেন তিনি।
ড. ইকবাল হোসাইন ভূঁইয়া বলেন, একটি গোষ্ঠি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে। কলতাপাড়া ফাযিল মাদরাসায় সভাপতি হওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক কোনো প্রভাব নেই। ইসলামি আরবি বিশ^বিদ্যালয় যোগ্য মনে করেছে বিধায় তারা আমাকে সভাপতি করেছে। এতে কারো কোনো হাত নেই।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এই মাদরাসাটি অবহেলিত অবস্থায় আছে। পুরো সোনারগাঁয়ে একটিমাত্র ফাযিল মাদরাসা। তারপরও এই প্রতিষ্ঠানটি অবহেলিত অবস্থায় আছে। আমি সভাপতি হওয়ার পর এই মাদরাসাকে আলিমের সেন্টার করেছি। এছাড়া কামিল মান করার জন্য আবেদন করেছি।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, এর আগে কিছু টিচার নিয়মিত প্রতিষ্ঠানে আসতো না। এমনকি তারা মনমতো ক্লাস করতো। আমি সভাপতি হওয়ার পর থেকে সব টিচার ১০টা থেকে ৪টা পর্যন্ত থাকার বাধ্য করেছি। ফলে ইবরাহীম স্যার ও একটি কতিপয় গোষ্ঠী আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ছড়াচ্ছে।
আরও বলেন, আইনকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে একটি গোষ্ঠী আমার বিরুদ্ধে সোমবার মানববন্ধন করেছে। এতে আমার খুব মানহানি হয়েছে। এর ফলে তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো। পরিশেষে তিনি সাংবাদিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও শিক্ষকা এবং এলাকাবাসীর সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- জামায়াতে ইসলামী সোনারগাঁ উপজেলা উত্তরের আমির মাওলানা মো. ইসহাক, জামায়াত নেতা মো. রবিউল হোসাইন, জামায়াতের যুব বিভাগের নেতা সোহানুর রহমান সবুজ প্রমুখ।