নির্বাচনে ভোট গ্রহণ ও গণনার পর অ্যাসোসিয়েট গ্রুপের ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে ৬ জন প্রাথমিকভাবে বিজয়ী ঘোষিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন: মোঃ মজিবুর রহমান, ফয়সাল আহাম্মাদ (দোলন), মোহাম্মদ মুসা, মোহাম্মাদ জাহিদ হাসান, মোঃ মাহফুজুর রহমান খান (মাহফুজ) এবং জীবন সাহা।
এর আগে, সাধারণ গ্রুপের ১৬ জন প্রার্থীর মধ্যে একজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করায় বাণিজ্য সংগঠন বিধিমালা ১৯৯৪-এর ১৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী অবশিষ্ট ১৫ জন প্রার্থীকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। এই গ্রুপের নির্বাচিত সদস্যরা হলেন: এম. সোলায়মান, মোস্তফা এমরানুল হক মুন্না, সঞ্জীত রায়, আলহাজ্ব মোঃ মজিবুর রহমান, মোঃ সিরাজুল হক হাওলাদার সিরাজ, মোঃ আকবর হোসেন, মোহাম্মদ আকরাম, শ্রী গৌতম সাহা, মোঃ তাইজু উদ্দিন আহমেদ, মোঃ জোবায়ের আলম ঝলক, মোঃ সাইদুর রহমান, আব্দুল্লাহ আল হোসেন বাপ্পি, মাজহারুল ইসলাম, মোঃ মাহমুদুল হোসেন লিংকন এবং মোঃ বিল্লাল হোসেন।
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী প্রবীর কুমার সাহা। বোর্ডের অন্য সদস্যরা ছিলেন ব্যারিস্টার মেহেদী হাসান ও মোঃ হাবিব ইব্রাহিম। আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন আলহাজ্ব মুহাম্মাদ আইয়ুব এবং সদস্য হিসেবে ছিলেন আলহাজ্ব নিছার উদ্দিন কামাল ও মোঃ মকবুল হোসেন।
সংগঠনের এই নির্বাচনকে ঘিরে সদস্যদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ ও অংশগ্রহণ পরিলক্ষিত হয়েছে, যা সংগঠনের গণতান্ত্রিক চর্চার প্রতিফলন।