নারায়ণগঞ্জ আদালত পাড়ায় সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেছেন আজাদ ডাইং-এর মালিক ব্যবসায়ী আজাদ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ফোনালাপ রেকর্ডকে তিনি ‘এডিটেড’ দাবি করে বলেন, “এটি আমাদের পারিবারিক বিষয়। রিয়াদ চৌধুরী আমার ভাগিনা, তার সাথে আমার কোনো দ্বন্দ্ব নেই।”
গত কয়েকদিন আগে এক সাংবাদিক তাকে ফোন করে রিয়াদের সাথে কথোপকথনের রেকর্ড ফাঁসের হুমকি দিলে তিনি বিষয়টি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানের অনুরোধ করেন। আজাদ দাবি করেন, রেকর্ডটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এডিট করা হয়েছে এবং এটি দীর্ঘদিনের পুরনো ঘটনা।
এর আগে, ফতুল্লা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগে একটি অডিও কনভার্সেশন ভাইরাল হয়।
এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকার বিমানবন্দর থেকে রিয়াদকে ইমিগ্রেশন পুলিশ আটক করে। পরে তাকে নারায়ণগঞ্জ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং আদালত প্রাঙ্গণে নিয়ে আসা হয়।