সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বেগম খালেদা জিয়া ও নুরুল ইসলাম সরদারের সুস্থতায় খাশি সাদকা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  সনমান্দীতে বিএনপি চেয়ারপারসনের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ‘জনতা আগে, নেতা পরে’: নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের উন্নয়নে আধুনিক রোডম্যাপ ঘোষণা বিএনপি প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের ফতুল্লায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির জন্য মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়ে মোহাম্মদ আলীর কোরআন খতম ও দোয়া নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে আমি আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ; কোন গুজবে কান দিবেন না -মুফতি মাসুম বিল্লাহ বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় জামপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে দোয়া অনুষ্ঠিত নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির সাথে যুব ফেডারেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  জামায়াত শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়,ন্যায় ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে – মইনুদ্দিন আহমাদ ত্বকী হত্যার ১৫৩ মাস: বিচারহীনতার প্রতিবাদে সোমবার আলোক প্রজ্বলন কর্মসূচি অসুস্থ আনিসুল ইসলাম সানির পাশে হাসপাতালে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী

ইসলামী আন্দোলন-এর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে নগরবাসীকে শুভেচ্ছা

সংবাদ দাতার নাম
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
  • ২২৫ 🪪
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে নগরবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ১৯৮৭ সালে এ দিনে উত্তাল ছিল ঢাকা নগরী। স্বৈরশাহীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে হিংস্র প্রতিরোধ ব্যুহ ভেদ করে জনতার স্রোত ধেয়ে চললো শাপলা চত্বর অভিমুখে। দিশেহারা হয়ে যায় স্বৈরশাহী। পেটোয়া বাহিনী আগেই প্রস্তুত ছিলো সমাবেশ ঠেকাতে। আগের দিনই পুলিশ সমাবেশ মঞ্চ ভেঙ্গে ফেলেছিলো। গ্রেফতার করেছিলো ইসলামী আন্দোলনের ৮ জন কর্মীকে। অতএব পরিস্থিতি ছিলো উত্তপ্ত। পুলিশ ঘিরে রেখেছিলো গোটা মতিঝিল ও দৈনিক বাংলা এলাকা। উপরের কঠোর নির্দেশ; কোনো রকম সমাবেশ করতে দিবে না তারা আজ। স্বৈর সরকার ইতিমধ্যে টের পেয়ে গেছে ইসলামী জনতার এই স্রোত সরকার বিরোধী আন্দোলনকে আরো গতিময় করে অপ্রতিরোধ্য করে তুলবে। ইসলামের পক্ষে একটি গণ-অভ্যুত্থানের আশংকায় শংকিত হয়ে পড়েছিলো একটি মহল। অতএব যে কোনো মূল্যে ঠেকাতে হবে এই মহা শক্তিকে। মাথা সোজা করে দাঁড়াতে দেয়া যাবে না এ মিশনকে।

পূর্ব পরিকল্পনা মাফিক লাখো ইসলামী জনতার উপর চালানো হয় হিংস্র বর্বরতা। বায়তুল মোকাররমের পবিত্র অঙ্গনে আশ্রয় নিয়েও রেহাই পায়নি ঈমানদার জনতা। বেপরোয়া লাঠিচার্জ, টিয়ারগ্যাস আর বুলেটের মহাযজ্ঞ চালিয়ে উল্লাসিত হলো হায়েনার পেটোয়ারা। জাতীয় বায়তুল্লাহ রঞ্জিত হলো আহতদের ছোপ ছোপ রক্তে। সেদিন শাপলা চত্বরে সমাবেশ করতে দেয়নি ওরা। জাতীয় প্রেসক্লাবের অভ্যন্তরে প্রবেশ করেও সেদিন ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো হিংস্র পুলিশ। সেদিন অসংখ্য মানুষ আহত হয়েছিলো। এক রক্ত ঝরা অধ্যায়ের মধ্য দিয়ে সূচনা হলো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর অভিযাত্রা।

ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এ যোগদান করতে উদাত্ত আহবান জানান।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
©2020 All rights reserved Daily Narayanganj
Design by: SHAMIR IT
themesba-lates1749691102