মঙ্গলবার (৩০ মে) সকালে ভূইঘর কাজী পাড়া কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেনের বাড়ির সামনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪২তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, কে নেতা হবে জানি না। বিএনপি করে এমন কেউ প্রেসিডেন্ট সেক্রেটারি হবে এটা জানি। তাহলে অসুবিধা কী। অনেক যোগ্য নেতা আছে। যে হয় তাকেই আমরা মেনে নেব।
গিয়াসউদ্দিন আরও বলেন, খুব শিঘ্রই জেলা বিএনপির কাউন্সিল হবে। সেখানে আনন্দ উদ্দীপনা ও তরুণ নেতৃত্বের একটা চমক থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি। ২২ বছর পর এই কাউন্সিল হবে। আমি আপনাদের সাহায্য চাই। অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে যাতে সম্মেলন না হয়। যেকোন কিছুর মূল্যে এটা প্রতিহত করতে হবে।
এসময় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও ফতুল্লা থানা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম টিটু’র সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এড. আব্দুল বারি ভূইয়া’র সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম ফারুক খোকন, যুগ্ম আহ্বায়ক লুৎফর রহমান খোকা, বিপি রাজিব, ফতুল্লা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী মো. শহিদুল্লাহ, রিয়াদ মাহমুদ চৌধুরী, আলাউদ্দিন খন্দকার শিপন, ফতুল্লা থানা শ্রমিক দলের সভাপতি মো. বাবুল আহমেদ, কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক মো. বিল্লাল হোসেন, সদস্য সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম মাদবর, আশফাকুল আলম হিমেল, দ্বিন ইসলাম দিলু,ফতুল্লা থানা যুবদলের সভাপতি মাসুদুর রহমান মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন রানা, কুতুবপুর ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবু সাঈদ মাদবর, ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. দুলাল ভূইয়া, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী জুবায়ের আহমেদ জাবেদ প্রমূখ।