সংবাদ সন্মেলনে এডভোকেট সামসুল ইসলাম ভূইয়া বলেন,আমি সর্বপ্রথম স্মরণ করি বাঙ্গালী জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে। আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ত্রিশ লক্ষ শহিদ দুই লক্ষ মা-বোনদের। যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এই স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে।আমি স্মরণ করি আমার সহ যোদ্ধা ভাইদের।জন্মলগ্ন থেকে আমি আমার পরিবার আওয়ামীলীগ এর সাথে জড়িত রয়েছে। আমি সশরীরে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করে এ দেশকে স্বাধিন করেছি।আমি মুক্তিযুদ্ধের একজন গর্বিত সন্তান। আমি মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই।আমি বঙ্গবন্ধুর একেবারে কাছে থেকে রাজনীতি করেছি। আমর বয়সের অনেক লোক, অনেক কিছু হয়েছে।কিন্তু আমি ঐখানেই রয়ে গিয়েছি। আমি কিছুই করতে পারি নাই।
তিনি আরো বলেন,জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে বতর্মানে বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় উপজেলা চেয়ারম্যান বানিয়েছেন এবং সোনারগাঁ আওয়ামীলীগ এর সভাপতি করেছেন।আমি তার কাছে কৃতজ্ঞ। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন উন্নয়ন দেশবাসির কাছে তুলে ধরতে চাই। বতর্মান সরকারের অধীনে সারা বাংলাদেশে যে উন্নয়ন হয়েছে তার প্রশংসার দাবিধার একমাত্র তিনিই।আমি সোনারগাঁ বাসির পক্ষ থেকে তাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এবং আগামী দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে জয় লাভ করার জন্য আমরা মুক্তিযোদ্ধারা একত্রিত হয়ে বিএনপি,জামায়াতের নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে, সরকারকে ক্ষমতায় আসার জন্য সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামীলীগ এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মিদের ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে চাই।
সাংবাদিকদের প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন,আমি মনোনয়ন চাইলেইতো আর পাবনা। যে কোন লোক প্রার্থী হতেই পারে। নৌকার মনোনয়ন চাইতেই পারে।সেটা আমিও হতে পারি? অন্য কেউও হতে পারে?আমাদের নেত্রী যাকে মনোনয়ন দিবেন।আমরা তার হয়েই কাজ করব এবং কাজ করে যাব।
সাংবাদিকদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সংবাদ সন্মেলন শেষ করেন।