সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশের শতকরা ৭০ থেকে ৮০ ভাগ মানুষ বিএনপির ওপর আস্থাশীল : রাজীব আমরা সেই ফ্যাসিস্ট সরকার আর চাই না: মুফতি মনির হোসেন কাসেমী যানজট নিরসনে না’গঞ্জ জেলা প্রশাসনের অব্যাহত অভিযান ঈদের ১০ দিন পূর্বে সকল শ্রমিকের বেতন বোনাস পরিশোধ করতে হবে- গোলক সিদ্ধিরগঞ্জে গৃহিণীকে গণধর্ষণ, ২ বছর পর প্রধান আসামি গ্রেপ্তার বিএনপি নেতার শেল্টারে আওয়ামীলীগার জহির মোল্লা বেপরোয়া কিছু এমপি মন্ত্রী পালিয়ে গেলেওতাদের সমস্ত দোসররা ঘাপটি মেরে আছে : মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমদ না’গঞ্জ আই ই টি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এর শতবর্ষ উদযাপন পরিষদের আহবায়ক কমিটি গঠন না’গঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আহত মাহাবুবকে জেলা প্রশাসকের আর্থিক সহায়তা মাকসুদ হোসেনের সুস্থতা ও নিঃশর্ত মুক্তি কামনা করে বিভিন্ন মসজিদে দোয়া

বক্তাবলীতে বাবু হত্যার আসামিদের বিচার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

ডেইলি নারায়ণগঞ্জ
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩০০ 🪪

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউনিয়নের কানাইনগর গ্রামে বিচার সালিশে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নির্মমভাবে নিহত বাবু হত্যাকারীদের বিচার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে নিহত বাবুর পরিবার ও এলাকাবাসী।

১০ সেপ্টেম্বর সকাল ১১ টায় কানাইনগর বেকারি মোড়ে নিহত বাবুর বড় বোন ও মামলার বাদী মৌসুমী আক্তার এর সভাপতিত্বে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন নিহতের দাদি ফজিলত নেছা, খালা নদী আক্তার, বাবুর স্ত্রী আসমা বেগম, মামা দিদার হোসেন, পঞ্চায়েত মাদবর শরিফ উদ্দিন শিরিমিয়া প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কোন কাজ করছে না। যারা যারা এই কাজ করেছে তাদের ফাঁসি চাই। বাবুর সাথে কার পূর্ব শত্রুতা ছিল না।
বিচারের সময় বাবু গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ি থেকে নামিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।

আমরা চাই আসামীরা যেভাবে বাবুকে মারছে সেভাবে আসামিদের মারতে চাই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশ্য বলেন, আপনারা যদি আসামি গ্রেফতার করতে না পারেন আমাদের ওপর ছেড়ে দেন। কিভাবে তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিতে হয় আমরা সেটা জানি।প্রায় ৮ দিন অতিবাহিত হতে চলল এখনো পর্যন্ত একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল কানাইনগর গ্রাম প্রদক্ষিণ করে হত্যাকারীদের বিচার ও ফাঁসি দাবি করেন।

উল্লেখ্য গত ২ সেপ্টেম্বর শনিবার কানাইনগরে বিচার সালিশ বৈঠক বসলে দুই গ্রুপ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের ১২ থেকে ১৪ জন রক্তাক্ত জখম হয়।
পরের দিন রবিবার তিন সেপ্টেম্বর ভোর চারটায় ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হৃদয় হোসেন বাবুর মৃত্যু হয়।
বাবু মৃত্যুর ৮ দিন অতিবাহিত হলেও এখনো পর্যন্ত বাবু হত্যার এজাহার নামীয় কোন আসামিকে আটক করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ফলে মানববন্ধন কর্মসূচি হতে অবিলম্বে খুনিদের গ্রেফতার করে বিচার ও ফাঁসির ব্যবস্থা করার জোর দাবি জানানো হয়।।

এ বিভাগের আরো সংবাদ
©2020 All rights reserved Daily Narayanganj
Design by: SHAMIR IT
themesba-lates1749691102