সভাপতিত্ব করেন জেলার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি লক্ষ্মী চক্রবর্তী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গবেষক সীমা মোসলেম, পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পাঠাগার সম্পাদক রীনা আহমেদ। অংশগ্রহণ করেন কোর্স গ্রহণকারী- বিভিন্ন পেশাজীবী: পুলিশ প্রশাসন ও অন্যান্য বিভাগের সরকারী কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, এনজিও কর্মকর্তা, ছাত্র প্রমূখ।
তাঁরা নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন পেশাজীবী নারী: শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, ব্যাংকার, সাংবাদিক, উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, আবৃত্তি শিল্পী, সংগীত শিল্পী, ছাত্রী, গৃহিণী, শ্রমিক ও মহিলা পরিষদের সংগঠকদের সাথে মতবিনিময় করেন।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য: হরিজন সম্প্রদায়ের প্রথম নারী গ্রাজুয়েট সনু রানী উপস্থিত ছিলেন, তিনি হরিজন সম্প্রদায়ের নারী ও পুরুষের শিক্ষার জন্য বিশেষভাবে কাজ করছেন, নিজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, কাজের জন্য বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করছেন।
পেশাজীবী নারী, সংগঠক, গৃহিণী ও ছাত্রীদের জীবনের সফলতা, চ্যালেঞ্জ ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, বাঁধা ও উত্যক্তকরন, নির্যাতন প্রভৃতি বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা যায়, তা নিয়েও মতবিনিময় করেন। এসব তথ্য উপাত্ত নিয়ে কোর্স গ্রহণকারীরা এসাইনমেন্ট তৈরী করবেন। যা নারীর অগ্রগতিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এসময় কেন্দ্রীয় কর্মকর্তা ও জেলা নেতৃবৃন্দসহ দেড় শতাধিক পেশাজীবী উপস্থিত ছিলেন।