তিনি বলেন তারা হামলার সম্মুখীন হলেও সর্বদা নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত রয়েছে। তিনি আরও জানান, বাহিনীটির ডিজিটালাইজেশন প্রকল্প বর্তমানে শেষ পর্যায়ে রয়েছে এবং ৬০ লাখের ডাটাবেজ তৈরি সম্পন্ন হয়েছে।
সোমবার (২৪শে ফেব্রুয়ারী) সকালে নগরীর জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মেজর জেনারেল আব্দুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ বলেন, ‘‘গত আগস্ট থেকে ১ লাখের কাছাকাছি মৌলিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং এই বাহিনীর সদস্যদের নিরাপত্তা কাজে সম্পৃক্ত করলে নিরাপত্তার হুমকি ঠেকানো সম্ভব। এবছর নির্বাচনের জন্য আরও ৮৫ হাজার সদস্য প্রশিক্ষণ নেবেন।’’
তিনি আরও বলেন দেশের মানুষের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা পূর্ণ করতে আমরা ৬০ লাখের জনবলের ১২০ লাখ হাতকে আত্মনির্ভরশীলতার দিকে এগিয়ে নিতে চাই।
জেলা প্রশাসক মোঃ জাহিদুল ইসলাম মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, ৭ ফিল্ড আর্টিলারী অধিনায়ক লে. কর্ণেল আরমিল রাজী, র্যাব-১১ অধিনায়ক লে. কর্ণেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী নারায়ণগঞ্জ জেলা কমান্ড্যান্ট কানিজ ফারজানা শান্তা, এবং অন্যান্য আনসার সদস্যরা।
নারায়ণগঞ্জ জেলা সমাবেশ শেষে অনুষ্ঠানে ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বন্দর উপজেলা কোম্পানি কমান্ডার মো. সামসুল হক দেওয়ান, কুতুবপুর ইউনিয়ন দলনেত্রী লিপি আক্তার, রূপগঞ্জের তারবো পৌরসভার ওয়ার্ড দলনেতা মো. আবু বক্কর সিদ্দিককে পুরস্কৃত করেন মহাপরিচালক।