আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমুর সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আনন্দধাম আন্তর্জাতিক ফোরামের সভাপতি আজিজুল ইসলাম বাবু, আনন্দধামের অতিরিক্ত চেয়ারম্যান শাহরিয়ার মো: মারুফ, আনন্দধামের প্রাক্তন অতিরিক্ত চেয়ারম্যান জনাব মো: শাহ আলম।
আনন্দধামের মহাসচিব বিশ্বজিৎ সাহার সার্বিক সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও আনন্দধামের সিনিয়র সিটিজেন বিষয়ক পরিচালক আবদূর রহমান বাচ্চুর তত্বাবধানে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন সর্বজনাব বাবু শ্যামল দত্ত, এডভোকেট শেখ মোঃ জসিম, শ্রী বিপ্লব ঘোষ, শ্রী প্রদীপ দে, শ্রী সঞ্জয় সাহা, শ্রী প্রনয় সাহা, রতন সাহা, ডা: অমর মন্ডল, হরিপদ পাল প্রমুখ।
এখানে উল্লেখ্য যে, আনন্দধামের পক্ষ থেকে প্রতি বৎসর সভা সমাবেশ ও সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রবীন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করে থাকে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন,এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দধাম সমাজে বসবাসকারী সমস্ত প্রবীন নাগরিকদের প্রতিই সম্মান প্রদর্শন করলো। যেহেতু সামাজিক ও চিকিৎসা নিরাপত্তা প্রাপ্তি প্রবীনদের রাস্ট্রীয় অধিকার, সেহেতু আমাদের সবাই মিলিত ভাবে কাজ করে প্রবীন নাগরিকদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে।
আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমু প্রবীণ দিবসের গুরুত্ব উল্লেখ্য করে বলেন, আমাদের সমাজ, সংসার, রাষ্ট্র এমনকি পৃথিবীটা বাসযোগ্য হয়েছে যুগে যুগে এই প্রবীণ মানুষগুলোর পরিশ্রমে, তাদের প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তায়। আজ যখন বার্ধক্যের কারনে তারা তাদের কর্মক্ষমতা ও উপার্জন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তখন আমাদের সমাজ ও রাস্ট্র দায়বদ্ধ থাকে প্রবীন নাগরিকদের সমস্থ নাগরিক অধিকার সুনিশ্চিত করতে।
তিনি আরও বলেন, জীবন চক্রের সর্বশেষ ধাপ বা পরিণতি হলো বার্ধক্য বা প্রবীণ। বার্ধক্য হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে নাজুক ও স্পর্শকাতর অবস্থা। শুধু বয়সের বার্ধ্যকের কারণে প্রবীণরা গুরুত্বহীন অবস্থায় অবমূল্যায়নের জীবন ধারণ করবেন, তা এই সচেতন ও সভ্যসমাজে হতে পারে না।
সভার অন্তে আনন্দধামের পক্ষ থেকে প্রবীনদের সম্মানে চা চক্রের আয়োজন করা হয়।প্রেসবিজ্ঞপ্তি:
আনন্দধামের উদ্যোগে ১ লা অক্টোবর আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস ২০২৪ উপলক্ষে স্থানীয় ইডেন থাই এন্ড চাইনিজ রেস্টুরেন্টে রাস্ট্রের প্রবীন নাগরিকদের সামাজিক নিরাপত্তা সংক্রান্ত জনসচেতনতা বৃদ্ধি কল্পে ও তাদের মানবাধিকার নিশ্চিত করনে “মর্যাদার সাথে বার্ধক্য: বিশ্বব্যাপী বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য যত্ন এবং সহায়তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার গুরুত্ব” শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমুর সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আনন্দধাম আন্তর্জাতিক ফোরামের সভাপতি আজিজুল ইসলাম বাবু, আনন্দধামের অতিরিক্ত চেয়ারম্যান শাহরিয়ার মো: মারুফ, আনন্দধামের প্রাক্তন অতিরিক্ত চেয়ারম্যান জনাব মো: শাহ আলম।
আনন্দধামের মহাসচিব বিশ্বজিৎ সাহার সার্বিক সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও আনন্দধামের সিনিয়র সিটিজেন বিষয়ক পরিচালক আবদূর রহমান বাচ্চুর তত্বাবধানে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন সর্বজনাব বাবু শ্যামল দত্ত, এডভোকেট শেখ মোঃ জসিম, শ্রী বিপ্লব ঘোষ, শ্রী প্রদীপ দে, শ্রী সঞ্জয় সাহা, শ্রী প্রনয় সাহা, রতন সাহা, ডা: অমর মন্ডল, হরিপদ পাল প্রমুখ।
এখানে উল্লেখ্য যে, আনন্দধামের পক্ষ থেকে প্রতি বৎসর সভা সমাবেশ ও সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্রবীন দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করে থাকে।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন,এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দধাম সমাজে বসবাসকারী সমস্ত প্রবীন নাগরিকদের প্রতিই সম্মান প্রদর্শন করলো। যেহেতু সামাজিক ও চিকিৎসা নিরাপত্তা প্রাপ্তি প্রবীনদের রাস্ট্রীয় অধিকার, সেহেতু আমাদের সবাই মিলিত ভাবে কাজ করে প্রবীন নাগরিকদের অধিকার সুনিশ্চিত করতে হবে।
আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমু প্রবীণ দিবসের গুরুত্ব উল্লেখ্য করে বলেন, আমাদের সমাজ, সংসার, রাষ্ট্র এমনকি পৃথিবীটা বাসযোগ্য হয়েছে যুগে যুগে এই প্রবীণ মানুষগুলোর পরিশ্রমে, তাদের প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তায়। আজ যখন বার্ধক্যের কারনে তারা তাদের কর্মক্ষমতা ও উপার্জন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তখন আমাদের সমাজ ও রাস্ট্র দায়বদ্ধ থাকে প্রবীন নাগরিকদের সমস্থ নাগরিক অধিকার সুনিশ্চিত করতে।
তিনি আরও বলেন, জীবন চক্রের সর্বশেষ ধাপ বা পরিণতি হলো বার্ধক্য বা প্রবীণ। বার্ধক্য হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে নাজুক ও স্পর্শকাতর অবস্থা। শুধু বয়সের বার্ধ্যকের কারণে প্রবীণরা গুরুত্বহীন অবস্থায় অবমূল্যায়নের জীবন ধারণ করবেন, তা এই সচেতন ও সভ্যসমাজে হতে পারে না।
সভার অন্তে আনন্দধামের পক্ষ থেকে সম্মানে চা চক্রের আয়োজন করা হয়।