সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, চাচাতো বোন জামাই রবিউল্লাহ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য ছড়াচ্ছে। আমার বাবারা তিন ভাই ও এক বোন। আমাদের চাচা ও ফুফুর জমি থেকে কয়েকদিন আগে বালু বিক্রি করি। পরে এর টাকা সবার মাঝে সমপরিমাণভাবে বন্টন করা হয়। অথচ রবিউল্লাহ (চাচাতো বোন জামাই) সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, আমি নাকি তাদের টাকা দেয়নি। এ কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এ বিষয়ে আমি র্যাব-১১ কার্যালয়ে একটি অভিযোগ করেছি।
তিনি আরও বলেন, আমি একজন মৎস্য চাষি। সে আমার সঙ্গে খামারে থাকতো। একদিন আমি জানতে পারি সে মাদকের ব্যবসা করে। পরে আমি তাকে খামার থেকে বের করে দেয়। এরপর থেকেই সে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করা শুরু করে। এমনকি সে আমাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে। এছাড়া বিভিন্ন মোবাইল নাম্বার থেকে সে আমাকে হত্যার হুমকিও দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে দুই চাচাতো বোন ও এক ভাইয়ের বৌ বলেন, ওয়াজকুরুনি বালুর সম্পূর্ণ টাকা আমাদের সমপরিমাণভাবে ভাগ করে দেয়। রবিউল্লাহ যে বলেছে টাকা দেওয়া হয়নি তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
উল্লেখ্য, ওয়াজকুরুনি নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বিএনপির সহ-সভাপতি ও চরতালিমাবাদ এলাকার মৃত গহন আলীর ছেলে। এছাড়া অভিযুক্ত রবিউল্লাহ একই এলাকার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও শেখকান্দী নূর মোহাম্মদ হত্যা মামলার আসামি।