অভিযোগে জানা যায়, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মোশাররফ হোসেন এর জায়গা ও বসত ঘর জোর পূর্বক দখল করার পায়তারা চালায় রুাহুল তার পিতা মহিসন। পরে মোশাররফ কে দেখে বাড়ির পাশে দেখতে পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তার পতিবাদ করতে গেলে মোশারফ হোসেনের উপর অতর্কিত হামলা চালায় রুাহুল তার পিতা মহসিন গং পরে ঝগড়ার এক পর্যায়ে রুাহুল মোশারফ হোসেনের কে মারার জন্য ঘর থেকে ধারালো দা দিয়ে মাথায় আঘাত করে মোশাররফ হোসেন মাটিতে লুটিয়া পড়ে যায়।মোশারফ এর স্ত্রীসোনালী ইসলাম ঝুমা এগিয়ে আসলে ঝুমা ও তার মেয়ে সাবিকুন নাহার মিমজুর তাকে ও মারধর করে,ঝুমা ও তার মেয়ের ডাক চিৎকার শুনে এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে মোশাররফ ও তার পরিবারের সকল কে প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে চলে যায় রাহুল মহসিনগং।
ঘটনার খবর পেয়ে মোশারফ হোসেন এর ছোট ভাই ফারুকুল ইসলাম মন্টু এসে দেখে আহত মোশারফ মাটিতে পড়ে আছে দ্রুত মোশারফ কে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য বন্দর স্বাস্থ্য কমপ্রেসে নিয়ে যায় তার অবস্থা খারাপ দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য নারায়ণগঞ্জ খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালে রেফার্ড করেন। পরে মোশাররফ হোসেন বাদী হয়ে রাহুল (২৫),পিতা মহসিন, (৫৫)নার্গিস(৩০)স্বামী সায়েম মিয়া,রাফিকা বেগম(৫০)স্বামী মহসিন,পান্না বেগম(৪০) কে আসামী করে অভিযোগ দায়ের করেন।এবং মোশারফ হোসেন বন্দর থানা অফিসার ইনচার্জ এর কাছে সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য অনুরোধ দাবী জানান।